• ঢাকা
  • রবিবার, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ; ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • Govt. SL. No:-352

Advertise your products here

কলাতলী সৈকত পাড়ায় কুমিল্লা ধানসিঁড়ি রিসোর্টে চলছে রমরমা দেহব্যবসা  


ডে-নাইট-নিউজ ; প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৫ জুন, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ০৩:৫৬ পিএম;
কলাতলী সৈকত পাড়ায় কুমিল্লা ধানসিঁড়ি রিসোর্টে চলছে রমরমা দেহব্যবসা  
কলাতলী সৈকত পাড়ায় কুমিল্লা ধানসিঁড়ি রিসোর্টে চলছে রমরমা দেহব্যবসা  

কক্সবাজার কলাতলী সৈকত পাড়া এলাকায় রাতভর প্রশাসনের চোখে ফাঁকি দিয়ে ধানসিড়ি রিসোর্টে চলছে রমরমা দেহ বাণিজ্য। কক্সবাজার টুরিস্ট পুলিশের কঠোর নিষেধাজ্ঞা থাকার পরেও কয়েক পতিতা ব্যবসায়ীরা মিলে চালিয়ে যাচ্ছেন পতিতা বাণিজ্য।.

 .

এদিকে নষ্ট হচ্ছে তরুণ যুব সমাজ, অল্প বয়সের তরুণীদের কে দিয়ে হোটেল কর্তৃপক্ষ চালাচ্ছে দেহব্যবসা। বিভিন্ন দালালের মাধ্যমে ভিন্ন-ভিন্ন এলাকা থেকে অল্প বয়সি মেয়েদেরকে আনা হয়। কক্সবাজার বেশকয়েকটি হোটেলে এই অসামাজিক কার্যকলাপ চলছে।.

 .

অভিযোগ রয়েছে-প্রভাবশালী মহল কতিপয় অসাধু পুলিশকেম্যানেজকরে আবাসিক হোটেলগুলোতে চলে এসব কর্মকাণ্ড মাঝে-মধ্যে এসব হোটেলে অভিযান চালানো হলেও থামে না অপরাধমূলক কার্যকলাপ।.

 .

স্থানীয়রা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, অনেক দিন ধরে ধানসিঁড়ি হোটেলে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কিশোরীদের এনে অনৈতিক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে একটি অপরাধী চক্র প্রশাসনের কিছু অসাধু কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে হোটেল ম্যানেজার মালিকরা এসব অনৈতিক কাজ চালিয়ে আসছে। মাঝে মাঝে অভিযান হলেও ম্যানেজার এবং মালিক কখনই আটক হয় না। ফলে বন্ধ হয় না অসামাজিক কার্যকলাপ।.

 .

কলাতলী সৈকত পাড়া ধানসিঁড়ি হোটেলে চলছে হরদমে মাদক দেহ ব্যবসা, প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও তাদেরকে তোয়াক্কা না করে হোটেল মালিকরা চালাচ্ছেন দেহ ব্যবসা। .

 .

তাতে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে তরুন যুব সমাজ বেড়ে যাচ্ছে চুরি, ছিনতাই।  দেহ ব্যবসা মাদকের কারনে প্রতিটি ওয়ার্ডে এলাকায় চুরি ছিনতাই হার বেড়েছে বলে জানা জায়। এভাবে চললে স্কুল-কলেজের ছোট ছোট ছেলেদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নষ্ট হয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেন হাজারো জনগণ।.

 .

কলাতলী গণপূর্ত পার্কের পিছনে সৈকত পাড়া মোড়ে অবস্থিত "হোটেল ধানসিঁড়ি আবাসিক হোটেলের নামে পরিচিত থাকলেও দীর্ঘদিন ধরে তার আড়ালে চলে আসছে অনৈতিক কাজ।.

 .

 হোটেল ধানসিঁড়ি আবাসিক হোটেলে চলছে রমরমা দেহব্যবসা, প্রশাসন তৎপর থাকলেও চলছে রমরমা এই দেহ ব্যবসা, তাছাড়া মোটা অংকের টাকা দিলেই প্রয়োজন হয়না পরিচয় পত্র,নিজের পছন্দের নারীকে বেঁচে নিয়ে যাওয়া যায় যেখানে ইচ্ছা। অল্প বয়সি এবং মধ্য বয়সি সবধরনের নারী তাদেরকে রয়েছেন, রাত কাটানো যাবে এই ধানসিঁড়ি হোটেলেও। .

 .

বিশেষ করে স্কুল কলেজ পড়ুয়া ছাত্রদের এখানে বেশি দেখা যায়। খোঁজ খবর নিয়ে জানাযায়, এই নারী সাপ্লাইয়ার কাজে মূল দায়িত্বে আছেন হোটেলের দায়িত্বরত মোঃ রাসেল ওরফে কুমিল্লার রাসেল।.

 .

এই বিষয়ে অনুসন্ধানে উঠে আসে চানচল্ল্য কর তথ্য, রাস্তায় কুঁড়িয়ে পাওয়া একটি আবাসিক হোটেলের ভিজিটিং কার্ড আসে অনুসন্ধানী টিমের হাতে। ভিজিটিং কার্ডে দেওয়া নাম্বারে কল করে জানা যায় রাসেল নামের এক ব্যাক্তি এই ভিজিটিং কার্ডের মালিক। পরিচয় গোপন করে তার সাথে কথা ডে-নাইট-নিউজ / স্টাফ রিপোটার কক্সবাজার 

অপরাধ বিভাগের জনপ্রিয় সংবাদ